আগের মত আর লিখিনা বহুদিন। এই যায়গাটা আমার ডায়রির মত। মন যা চায় তা ই লিখতাম। একসময় ব্লগে অনেক কথা হত কত মানুষের সাথে। বাংলা ব্লগোস্ফেয়ারে এপক্ষ ওপক্ষ হয়ে তুলোধুনো করে সবাই সবার ফাঁসি চেয়ে এখন বন্ধ। আমরা যারা লেখালেখি করতাম তারাও তাদের নিজনিজ বিশ্বাস সম্মান ও চেতনা বজায় রাখতে সবাই নিজেদের মত মানুষ খুঁজে একজোট হয়ে হয়ত আজো আছে।
কিন্তু আমি এবং আমার মত আরও কিছু মানুষ যারা মানবের ঐক্যে এবং সর্বচিন্তার মানুষের সহাবস্থানে বিশ্বাস করতাম তাদের আর বোধহয় কোথাও যায়গা হল না। আমরা এখানে ওখানে ঘুরেফিরে দিন কাটালাম।
অনেকদিন পড় হটাত আজ এই ব্লগের ঠিকানা টা কি মনে হতে টাইপ করলাম। ঘুরে ঘুরে দেখলাম, বাহ! একসময় তো ভালই লিখেছি। যদিও শতশত লেখার মধ্যে হয়ত এই কটি লেখাকেই বাঁচাতে পেরেছি। তবে ফেইসবুকে আজো লিখি।
কদিন হল ফেইসবুক কি একটা কারিগরি শুরু করেছে, অল্প লিখলে লেখা বড় করে দেখা যায়, সেই থেকে সবাই অল্প লিখতে চায়। আর যেহেতু অল্প লিখতে অভ্যাস তাই অল্প পরার একটা অভ্যাসও অলরেডি তৈরি হয়ে গেছে। খেয়াল করে দেখলাম কেউই কোনকিছু বিস্তারিত শুনতে চায় না, দেখতে চায় না, নিজের অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞান দিয়ে একটা কিছু জাজ করে ব্যাস! হয়ত মুখ গোমরা করে, নয়ত খুশিতে আবেগে উপচে পরে। সব কিছু কেমন যেন হালকা হয়ে গেছে।
আমি জানি না এটাই কি হওয়ার কথা ছিল কি না, কিংবা পূর্বপুরুষদের কেউ অন্য কিছু করলে হয়ত আজ অন্য কিছু হত এমনটাও মাঝে মাঝে ভাবতে ইচ্ছে করে। আমাদের নিয়তি তো আর আসলে আমরা বদলাতে পারি না, যা বদলাতে পারি তা হল কাজ। আমার কাজটাই আরেকজনের নিয়তি।
কি অদ্ভুত লাগছে কথাটা? মোটেও না, আমার কাজ মানে হল, ধরেন এই যে আমি লেখাটা লিখছি, আপনি গভীর মনযোগী হয়ে পড়ছেন। আমি না লিখলে কি আপনি পড়তেন ঠিক এই লেখাটা? নাহ। আমি লিখছি এটা আমার কাজ, আর আপনি পড়তে পারছেন এটা ভাগ্য, মানে নিয়তি। হাহাহা, আমি বলছি না যে আপনি লেখাটা পড়ে খুব ভাগ্যবান হয়ে গেছেন। মানে বুঝাতে চাইলাম আপনি যখন ভিক্ষুককে ভিক্ষা দিচ্ছেন তখন সেটা আপনার কাজ, কিন্তু ঐ কাজটাই ভিক্ষুকের জন্য ভাগ্য।
আমি জানি একসময় এই অস্থিরা কেটে যাবে। এই জানাটা এক ধরনের বিশ্বাস বলতে পারেন। যেমন রাত আসলেই আমরা জানি ভোর আসবে, দুঃখের দিন আসলেই আমরা জানি সুখ ও আসবে, হয়ত নিকটে কোথাও, তেমনি আমার মনে হয় একদিন আবার আমরা স্থির হব।
খেয়াল করেছেন? এই যে এতক্ষণ আপনি পড়ছেন কোন কেওস নেই, হাউকাউ নেই, কি নিঃশব্দে পড়ছেন! এই যায়গাটা সুন্দর। এখানে ফেবুর মত মাছের বাঁজার নেই, কেওস নেই। অনেক শান্ত। আমার ও ভাললাগছে বহুদিন পর এভাবে লিখতে পেরে। ভাবছি এখন থেকে এখানেই লিখবো। ইচ্ছা মত।
কিন্তু আমি এবং আমার মত আরও কিছু মানুষ যারা মানবের ঐক্যে এবং সর্বচিন্তার মানুষের সহাবস্থানে বিশ্বাস করতাম তাদের আর বোধহয় কোথাও যায়গা হল না। আমরা এখানে ওখানে ঘুরেফিরে দিন কাটালাম।
অনেকদিন পড় হটাত আজ এই ব্লগের ঠিকানা টা কি মনে হতে টাইপ করলাম। ঘুরে ঘুরে দেখলাম, বাহ! একসময় তো ভালই লিখেছি। যদিও শতশত লেখার মধ্যে হয়ত এই কটি লেখাকেই বাঁচাতে পেরেছি। তবে ফেইসবুকে আজো লিখি।
কদিন হল ফেইসবুক কি একটা কারিগরি শুরু করেছে, অল্প লিখলে লেখা বড় করে দেখা যায়, সেই থেকে সবাই অল্প লিখতে চায়। আর যেহেতু অল্প লিখতে অভ্যাস তাই অল্প পরার একটা অভ্যাসও অলরেডি তৈরি হয়ে গেছে। খেয়াল করে দেখলাম কেউই কোনকিছু বিস্তারিত শুনতে চায় না, দেখতে চায় না, নিজের অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞান দিয়ে একটা কিছু জাজ করে ব্যাস! হয়ত মুখ গোমরা করে, নয়ত খুশিতে আবেগে উপচে পরে। সব কিছু কেমন যেন হালকা হয়ে গেছে।
আমি জানি না এটাই কি হওয়ার কথা ছিল কি না, কিংবা পূর্বপুরুষদের কেউ অন্য কিছু করলে হয়ত আজ অন্য কিছু হত এমনটাও মাঝে মাঝে ভাবতে ইচ্ছে করে। আমাদের নিয়তি তো আর আসলে আমরা বদলাতে পারি না, যা বদলাতে পারি তা হল কাজ। আমার কাজটাই আরেকজনের নিয়তি।
কি অদ্ভুত লাগছে কথাটা? মোটেও না, আমার কাজ মানে হল, ধরেন এই যে আমি লেখাটা লিখছি, আপনি গভীর মনযোগী হয়ে পড়ছেন। আমি না লিখলে কি আপনি পড়তেন ঠিক এই লেখাটা? নাহ। আমি লিখছি এটা আমার কাজ, আর আপনি পড়তে পারছেন এটা ভাগ্য, মানে নিয়তি। হাহাহা, আমি বলছি না যে আপনি লেখাটা পড়ে খুব ভাগ্যবান হয়ে গেছেন। মানে বুঝাতে চাইলাম আপনি যখন ভিক্ষুককে ভিক্ষা দিচ্ছেন তখন সেটা আপনার কাজ, কিন্তু ঐ কাজটাই ভিক্ষুকের জন্য ভাগ্য।
আমি জানি একসময় এই অস্থিরা কেটে যাবে। এই জানাটা এক ধরনের বিশ্বাস বলতে পারেন। যেমন রাত আসলেই আমরা জানি ভোর আসবে, দুঃখের দিন আসলেই আমরা জানি সুখ ও আসবে, হয়ত নিকটে কোথাও, তেমনি আমার মনে হয় একদিন আবার আমরা স্থির হব।
খেয়াল করেছেন? এই যে এতক্ষণ আপনি পড়ছেন কোন কেওস নেই, হাউকাউ নেই, কি নিঃশব্দে পড়ছেন! এই যায়গাটা সুন্দর। এখানে ফেবুর মত মাছের বাঁজার নেই, কেওস নেই। অনেক শান্ত। আমার ও ভাললাগছে বহুদিন পর এভাবে লিখতে পেরে। ভাবছি এখন থেকে এখানেই লিখবো। ইচ্ছা মত।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন